Source : BBC NEWS

এক ঘন্টা আগে
অস্ত্র-গুলির বয়ানে গোঁজামিল— আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এই খবরে বলা হয়েছে, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন থানায় পুলিশ সদস্যদের বরাদ্দ করা আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলির হিসাবে গরমিল পাওয়া গেছে।
থানার নিবন্ধন খাতার তথ্যের সঙ্গে ওই সময় পুলিশের করা মামলার এজাহারে বর্ণিত অস্ত্র ও গুলির তথ্যে এ অমিল রয়েছে। ডিএমপির ছয় থানায় এ নিয়মের বেশি ব্যত্যয় হয়েছে।
এমনকি একজনকে এক ধরনের অস্ত্র বরাদ্দ দেওয়া হলেও তার নামে সেদিন গুলি খরচ বা খারিজ দেখানো হয়েছে অন্য ধরনের অস্ত্রের।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন এসআই অভিযোগ করেন, গুলিবর্ষণকারী পুলিশ সদস্যদের আড়াল করতে অন্যদের নামে গুলি খরচ দেখানো হয়েছে। এ নিয়ে তখন কয়েকজন এসআই প্রতিবাদ করলেও ঊর্ধ্বতনদের চাপে তা টিকেনি।
ইতোমধ্যে একাধিক পুলিশ সদস্য এ বিষয়ে জিডি করেছেন। জিডিতে তারা অভিযোগ করেছেন, তারা গুলি না করলেও তাদের নামে খরচ দেখানো হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই গরমিলের কারণে হত্যার সঙ্গে জড়িত পুলিশ সদস্যদের অপরাধ প্রমাণ করা জটিল হবে। কে কোন অস্ত্র ব্যবহার করেছেন, কার অস্ত্রের গুলিতে প্রাণহানি হয়েছে, এসব প্রমাণ করা সহজ হবে না।

কালের কণ্ঠের প্রধান খবর— মার্কিন পণ্যে শুল্ক কমাবে বাংলাদেশ। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বাড়ানোয় পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে বাংলাদেশ শুল্ক না বাড়িয়ে দেশটির পণ্যে শুল্ক কমানোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে।
তবে সব পণ্যে নয়, ৩০ থেকে ৩৫টি মার্কিন পণ্যে শুল্কছাড় দিতে পারে বাংলাদেশ।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে এ সংকান্ত পৃথক পৃথক প্রস্তাব দিয়েছে সংস্থাটি ও বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। যা এখন অনুমোদনের অপেক্ষায়।
এনবিআর যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা ১০ থেকে ১২টি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে। বিডার পক্ষ থেকেও আসে কিছু প্রস্তাব। সবমিলিয়ে সরকারি এই দুটি সংস্থার কাছ থেকে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫টি পণ্যের ওপর শুল্কহার কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, এসব পণ্যের মধ্যে জেনারেটর, ভাল্ব, গরুর মাংস, অ্যাগ্রো আইটেম, কিছু শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি এবং বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক্যাল আইটেম রয়েছে। এসব পণ্যের শুল্কহার এখন ২৬.২ শতাংশ থেকে ৮০ শতাংশ।
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে আমদানি করা পণ্যের শুল্ক কমানো সম্ভব কি না জানতে চাইলে এনবিআরের সাবেক সদস্য (কাস্টমস) আব্দুল মান্নান পাটোয়ারী কালের কণ্ঠকে বলেন, দ্বিপক্ষীয় চুক্তি হলে সম্ভব। বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি থাকলে তখন স্বাভাবিক রেটের তুলনায় বাড়তি সুবিধা দেওয়া হয়। যেমন—সাফটা চুক্তি।

Bangladesh moves to deal with US tariff shock, অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ধাক্কা সামাল দিতে তৎপর বাংলাদেশ— দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান খবর এটি।
এই খবরে বলা হয়েছে, বিভিন্ন দেশের পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন করে শুল্কারোপের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ কূটনীতির মাধ্যমে দেশটির সঙ্গে বাণিজ্যে ভারসাম্যহীনতা কমানোর পরিকল্পনা করছে।
দেশটির বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের অনুকূল প্রবেশিধকার ধরে রাখতে ওয়াশিংটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিকে, মার্কিন শুল্কহার নিয়ে গতকাল জরুরি বৈঠক ডাকেন প্রধান উপদেষ্টা। দেশটির সঙ্গে এ বিষয়ে সমঝোতার জন্য কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এতে আলোচনা চলে।
বৈঠকের পর বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন জানান, যুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেই দেশটির প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
তিনি বলেছেন, আমদানি বৃদ্ধির মাধ্যমে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো যেতে পারে। সয়াবিন তেল, পোশাক শিল্পের জন্য তুলা, মেটাল স্ক্র্যাপ আমদানি করি যুক্তরাষ্ট্র থেকে। এছাড়া শিল্প যন্ত্রাংশ, জ্বালানি পণ্য আমদানি করি।
জ্বালানি পণ্য আমরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে করি। সামষ্টিকভাবে আমাদের অর্থনীতির জন্য যা ভালো সেগুলো সমন্বয় করে আমদানি করব।
এদিকে, বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান আজ ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি এন জ্যাকবসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে শুল্ক আরােপের বিষয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবেন।

এবার ঈদে ৩২% দুর্ঘটনা ব্যাটারিচালিত রিকশায়— সমকালের প্রধান শিরোনাম এটি। খবরে বলা হয়েছে, এবারের ঈদের ছুটির চার দিনে দেশের ১০টি বড় সরকারি হাসপাতালে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে যারা চিকিৎসা নিয়েছেন, তাদের ৩২ দশমিক ১০ শতাংশ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় আহত হন।
৩০ মার্চ থেকে দুই এপ্রিল পর্যন্ত রাজধানীর দুটি এবং ঢাকার বাইরে আট বিভাগীয় শহরের বিশেষায়িত আটটি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া রোগীর তথ্য বিশ্লেষণ করে সমকাল। তাতে এই পরিসংখ্যান উঠে আসে।
সংবাদপত্রটির বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ সময় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে ৩২ দশমিক ২৭ শতাংশ, অটোরিকশায় ৩২ দশমিক ১০ শতাংশ, চার চাকার যানে ১০ দশমিক ১১ শতাংশ।
এছাড়া, হাসপাতালে আসা ২৫ দশমিক ৫০ শতাংশ আহত রোগীর দুর্ঘটনার কারণ নিবন্ধন খাতায় উল্লেখ করা হয়নি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মোহাম্মদ সরওয়ার জানিয়েছেন, এবার ঈদে ঢাকা মহানগরীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। তবে সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় বেশ দুর্ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় মামলা করার সুযোগ না থাকায় একটু বেগ পেতে হচ্ছে।

রাষ্ট্রের মূলনীতি প্রশ্নে বিপরীত অবস্থানে বিএনপি ও জামায়াত— প্রথম আলোর প্রথম পাতার খবর এটি।
এই খবরে বলা হয়েছে, সংবিধানের মূলনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংবিধান সংস্কার কমিশন। এতে একমত নয় বিএনপি।
কিন্তু জামায়াত জানিয়েছে কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে তারা একমত। এমনকি দলটি এ বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশে একাত্ম হয়ে আর কোনো ব্যাখ্যার প্রয়োজন মনে করেনি।
সংবিধান সংস্কার কমিশন সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ এবং গণতন্ত্র’ অন্তর্ভুক্ত করার যে সুপারিশ করেছে, সেখান থেকে ‘বহুত্ববাদ’ শব্দটি কেবল বাদ দিতে বলেছে জামায়াত।
তাতে ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ’ কথাগুলো যুক্ত করার মতামত তুলে ধরেছে দলটি।
অন্যদিকে এ বিষয়ে বিএনপি দ্বিমত জানিয়ে বলেছে, সংবিধানের ৮, ৯, ১০ ও ১২ অনুচ্ছেদ পঞ্চদশ সংশোধনীর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেওয়া অধিকতর যুক্তিযুক্ত।
সংবিধানের ৮ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা—এই নীতিসমূহ এবং তৎসহ এই নীতিসমূহ হইতে উদ্ভূত এই ভাগে বর্ণিত অন্য সকল নীতি রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বলিয়া পরিগণিত হইবে।’
অনুচ্ছেদ ৯, ১০, ও ১২-এ জাতীয়তাবাদ, সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা ও ধর্মনিরপেক্ষতা নীতি বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।
এই অনুচ্ছেদগুলো পঞ্চদশ সংশোধনীর আগের অবস্থায় নেওয়াকে সমীচীন মনে করে বিএনপি।

ভর্তুকি বাড়িয়ে চাপ সামলানোর চেষ্টা বাংলাদেশের— বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম এটি। এ খবরে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর দুর্নীতি ও আর্থিক চাপ কমাতে বিদ্যুৎ খাতের বিশেষ আইন স্থগিত এবং পরে বাতিল করা হয়। পাশাপাশি বিদ্যুতের ক্রয়চুক্তি পর্যালোচনা, ট্যারিফ সংশোধনেরও উদ্যোগ নেয়া হয়।
কিন্তু সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের আট মাস পেরিয়ে গেলেও এ উদ্যোগে বিদ্যুতের সামগ্রিক ব্যয় যেমন কমেনি, তেমনি ভোক্তার বিদ্যুৎ খরচও কমানো যায়নি।
বরং আওয়ামী লীগ সরকারের বাজেটে দেয়া ৪০ হাজার কোটি টাকার ভর্তুকি চলমান সংশোধিত বাজেটে আরো ২২ হাজার কোটি টাকা বেড়ে ৬২ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া, বিদ্যুতের কোনো ক্রয়চুক্তিও বাতিল করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বিদ্যুৎ খাতে পাকিস্তান সরকারের মতো ভোক্তামুখী পদক্ষেপ না নেয়ার কারণে এ খাতের ব্যয় কমানো যাচ্ছে না।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিদ্যুৎ খাতের আর্থিক চাপ ও ব্যয় না কমার অন্যতম কারণ বিগত সরকারের রেখে যাওয়া বিপুল পরিমাণ বকেয়া। একই সঙ্গে চুক্তি বাতিলের আইনগত জটিলতা।

এই খবরে বলা হচ্ছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রাথমিক প্রার্থী বাছাই শুরু করেছে বিএনপি। খোঁজ নেয়া হচ্ছে কোনো প্রার্থীর কী কারণে বিজয়ের কিংবা পরাজয়ের সম্ভাবনা বেশি তা।
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একটি টিম আসনভিত্তিক সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা প্রণয়নের কাজ করছে। আগামী দুই থেকে তিন মাস প্রার্থিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নেয়া হবে।
আসনভিত্তিক কোনো রাজনৈতিক দলের সম্ভাবনা কতটুকু, দলীয় অবস্থান কেমন এসব বিষয় জরিপে তুলে আনা হবে।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, স্বচ্ছ ইমেজধারী প্রার্থীদের গুরুত্ব দেয়া হবে। পাঁচই আগস্টের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও ‘জনগণের পালস’ বিবেচনা করে চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করবে বিএনপি।
আগামী নির্বাচনে দল কোনো ধরনের গ্রুপিং বরদাশত করবে না। একইসাথে যাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি-দখলদারিসহ বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে, তাদের মনোনয়ন দেবে না দলটি।

সংবাদমাধ্যম ডেইলি পাকিস্তানের বরাতে এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি মাসে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে রাজনৈতিক সংলাপ হতে যাচ্ছে। সর্বশেষ ২০১২ সালে দুই দেশের মধ্যে এমন সংলাপ হয়েছিল।
এবারের সংলাপে ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিকল্পনা ঠিক করা হবে। গত বছরের পাঁচই আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সম্পর্কোন্নয়নের চেষ্টা করছে।
অন্তর্বর্তী সরকার বৈদেশিক নীতি পরিবর্তন করে পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ার দিকে নজর দেয়।
এই রাজনৈতিক সংলাপ সেটিরই একটি অংশ। যেটির লক্ষ্য হলো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ করা।
সংলাপে মিনিস্ট্রিয়াল কমিশন পুনর্বহাল এবং রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-সামাজিক ইস্যুতে সমন্বয় বৃদ্ধিতে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরির বিষয়ে জোর দেওয়া হবে।

Bangladesh faces world’s worst quake ruin risk, অর্থাৎ ভয়াবহ ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে বাংলাদেশ — ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের প্রধান খবর এটি।
এই খবরে বলা হয়েছে, পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমার ও ব্যাংককে সাম্প্রতিক ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি বাংলাদেশের জন্য বড় ভয় ফিরিয়ে এনেছে।
প্রশ্ন উঠেছে, এমন দুর্যোগ মোকাবেলায় বাংলাদেশ কি প্রস্তুত? যেখানে ঘনবসতিপূর্ণ ঢকায় লাখ লাখ মানুষের বসবাস। ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞদের মতে এর উত্তর ‘না’।
এর কারণ হিসেবে তারা বলছেন, বিল্ডিং কোড না মেনে ভবন তৈরি এবং এমন দুর্যোগে বাংলাদেশের উদ্ধার ব্যবস্থাপনাও তত উন্নত নয়।
রিখটার স্কেলে সাত বা তারও বেশি মাত্রার ভূমিকম্প এ অঞ্চলে হতে পারে বলে তারা সতর্ক করেছেন।
বাংলাদেশে বড় ভূমিকম্প হওয়ার ঘটনা একশ বছর পূর্বের এবং এখন ঘন ঘন মৃদু ভূমিকম্প হওয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পের ঝুঁকি বেড়েছে। দেশে একশ বছর পরপর বড় ভূমিকম্প হওয়ার ইতিহাস রয়েছে।
