Home LATEST NEWS bangla সর্বশেষ সংবাদ ‘বিভাগীয় মামলা ছাড়াই চাকরিচ্যুতি’

‘বিভাগীয় মামলা ছাড়াই চাকরিচ্যুতি’

3
0

Source : BBC NEWS

আজ ঢাকা থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা

২ ঘন্টা আগে

এতে বলা হয়েছে, দায়িত্বে অবহেলা ও শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে বিভাগীয় মামলা না করেই সরকারি কর্মচারীদের যেকোনো সময় চাকরিচ্যুত করতে পারবে সরকার। সর্বোচ্চ ২৫ কার্যদিবসের মধ্যে অভিযোগ নিষ্পত্তি করে এই পদক্ষেপ নেওয়া যাবে।

জনপ্রশাসনে শৃঙ্খলা ফেরাতে সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করে এমন বিধান যুক্ত করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।

সরকারি চাকরি আইন সংশোধনে গত এপ্রিলের মাঝামাঝি খসড়া করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

এ নিয়ে খবর প্রকাশের পর আলোচনা-সমালোচনা হয়। পরে সরকারের চারজন উপদেষ্টার নির্দেশনায় নতুন খসড়া চূড়ান্ত করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

চূড়ান্ত খসড়ায় বলা হয়েছে, শৃঙ্খলাভঙ্গ ও দায়িত্বে অবহেলার কারণে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীকে নোটিশ দেওয়া হবে। নোটিশ পাওয়ার সাত কার্যদিবসের মধ্যে তার জবাব দিতে হবে। নোটিশের জবাব পাওয়ার দিন থেকে ২০-২৫ কার্যদিবসের মধ্যে অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে হবে।

এ ক্ষেত্রে বিভাগীয় মামলার প্রয়োজন হবে না। কেউ সাত কার্যদিবসের মধ্যে নোটিশের জবাব না দিলে ওই কর্মকর্তার অনুপস্থিতিতেই অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হবে।

যুগান্তর

মানবিক করিডরের নামে কী হচ্ছে!যুগান্তর পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হয়েছে, জাতিসংঘ মিয়ানমারকে ‘মানবিক করিডর’ দেওয়ার অনুরোধ জানালেও মিয়ানমার কিংবা আরাকান আর্মি কেউই মানবিক সাহায্য চায়নি।

এছাড়া, জাতিসংঘ রাখাইনে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কার কথা বললেও মিয়ানমার এমন কোনও আশঙ্কা করছে না।

এদিকে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মানবিক করিডর দেওয়ার বিষয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা এমন করিডর দেওয়ার পক্ষে কোনও জুতসই যুক্তি দেখছেন না। বরং, বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে ঝুঁকির আশঙ্কা করা হচ্ছে।

কারণ, এর আগে জাতিসংঘের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিভিন্ন সময় দেশে দেশে করিডর দেওয়া হলেও সেগুলোর পরিণতি ভয়াবহ হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের মাঝে মানবিক করিডর নিয়ে কী চলছে, তা খোলাসা করছে না।

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশ সফরকালে মানবিক করিডর দেওয়ার অনুরোধ করেছেন। তবে দেশের অভ্যন্তরে তীব্র সমালোচনার মুখে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, করিডর নয়, বাংলাদেশ আসলে প্যাসেজ দিচ্ছে।

নিউ এজ

Bangladesh govt seizes Tk 1.76 lakh crore in looted assets— নিউ এজ পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। বলা হয়েছে, দেশের বড় ১০টি ব্যবসায়ী গ্রুপ ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিবারের সাথে জড়িত পৌনে দুই লাখ কোটি টাকার সম্পদ অবরুদ্ধ করেছে সরকার।

গতকাল সোমবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনার বিষয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানানো হয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের কাছে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এবং বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান এ এফ এম শাহিনুর ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

সেখানে জানানো হয়, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের পাশাপাশি ১০টি শিল্পগোষ্ঠীর এক লাখ ৩০ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকার স্থাবর সম্পত্তি আছে। ১৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার (দুই হাজার কোটি টাকা) বিদেশে রয়েছে।

এছাড়া এসব গোষ্ঠীর ৪২ হাজার ৬১৪ কোটি টাকার অস্থাবর সম্পত্তি অবরুদ্ধ অবস্থায় রয়েছে।

সরকার গঠিত ১১টি তদন্ত দলের অনুসন্ধানে ১০ শিল্পগোষ্ঠীসহ শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে ব্যাংকঋণে অনিয়ম, কর ফাঁকি ও অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতির তথ্য উঠে এসেছে।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অনিয়ম ও পাচার করা অর্থের খোঁজ মিলেছে এস আলম গ্রুপের।

নয়া দিগন্ত

এখানে বলা হয়েছে, ১০টি ব্যবসায়ী গ্রুপ ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিবারের সাথে জড়িত পৌনে দুই লাখ কোটি টাকার সম্পদ দিয়ে বিশেষ তহবিল গঠন করা হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর গতকাল এ বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, আদালতের সিদ্ধান্ত ও প্রয়োজনে আইন সংশোধনের মাধ্যমে ফান্ড (লুটের টাকা ব্যবস্থাপনা তহবিল) গঠন করা হবে।

ব্যাংক ক্ষতিপূরণ এবং জনহিতকর কাজে ব্যবহারের জন্য দুই ধরনের ফান্ড গঠনের পরিকল্পনা রয়েছে।

তিনি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে একটা ফান্ড প্রতিষ্ঠা করা। যেটার অর্থ দিয়ে আমরা ব্যাংকগুলোকে ক্ষতিপূরণ দিতে পারব। কারণ ব্যাংকগুলো বিশালভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের টাকা তো লুট করা হয়েছে। এ ছাড়া বাকি টাকা যেগুলো নন ব্যাংক রিলেটেড, যেগুলো দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করা হয়েছে, সেগুলো সরকার আরেকটা ফান্ডে নিয়ে জনহিতকর কাজে ব্যয় করবে। সবই আইনগতভাবে করা হবে। কোনোটাই আইনের বাইরে হবে না।”

অর্থ ফেরতের বিষয়ে আহসান এইচ মনসুর বলেন, “টাকা কীভাবে ফেরত আনতে হয়, সেটার কোনো অভিজ্ঞতা আমাদের নেই। কিন্তু ইন্টারন্যাশনাল এক্সপেরিয়েন্সটা আমরা জানি।”

বিবিসি বাংলা’র সাম্প্রতিক খবর…
সংবাদ

এতে বলা হয়েছে, আজকের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের শপথ আয়োজন করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। অন্যথায়, আন্দোলন আরও বৃহত্তর হতে পারে।

গতকাল সোমবার সিলেট বিভাগীয় বিএনপির উদ্যোগে সদস্য নবায়ন এবং প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ঢাকায় নগর ভবনের সামনে চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “আমি আহ্বান করছি, অতি অল্প সময়ের মধ্যে, আজকে-কালকের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে আদালত ঘোষিত জনাব ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনকে শপথ গ্রহণ করানোর ব্যবস্থা করুন। অন্যথায় ঢাকায় এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হয়তো আরও বৃহত্তর আন্দোলন করতে হতে পারে।”

“আদালতের রায়ে যিনি মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন, ইলেকশন কমিশন যার নামে গেজেট করেছে আদালতের রায় মেনে, তাকে আপনারা শপথ গ্রহণ করাবেন না, বিভিন্ন রকম কলাকৌশল করছেন। তাহলে এটা কি আইনের শাসন হলো? তাহলে আমরা কীসের শাসনের জন্য অপেক্ষা করছি?” প্রশ্ন করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।

প্রথম আলো

মৌলিক সংস্কারের প্রস্তাবে মতপার্থক্য— প্রথম আলো পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য তৈরির লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রথম পর্যায়ের আলোচনা শেষ হয়েছে।

পাঁচটি সংস্কার কমিশনের অনেকগুলো সুপারিশ বা প্রস্তাবের বিষয়ে দলগুলো একমত হলেও ক্ষমতার ভারসাম্যসহ মৌলিক প্রস্তাবগুলোর বিষয়ে মতপার্থক্য রয়ে গেছে।

ঐকমত্য কমিশন সূত্র জানিয়েছে, প্রথম পর্যায়ের আলোচনার ফলাফল বিশ্লেষণ করে দলগুলোর সঙ্গে শিগগিরই দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হবে।

এ পর্যায়ে মৌলিক সংস্কার প্রস্তাবগুলো আলোচনায় গুরুত্ব পাবে। যেসব বিষয়ে মতভিন্নতা আছে, সেগুলো নিয়ে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা হবে।

পবিত্র ঈদুল আজহার (জুনের প্রথম সপ্তাহ) আগে দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হতে পারে। দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যের ভিত্তিতে ‘জুলাই সনদ’ তৈরি করা হবে। আগামী জুলাই মাসে এ সনদ চূড়ান্ত করার লক্ষ্য রয়েছে ঐকমত্য কমিশনের।

সমকাল

তার কথায় আগামী বাজেটের মূল দর্শন, অগ্রাধিকার, সংস্কার, করনীতি, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান, এলডিসি থেকে উত্তরণসহ নানা প্রসঙ্গ উঠে আসে।

বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালো টাকা সাদা করার কোনও সুযোগ থাকবে কি? সমকাল তাকে এই প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, “কোনো খাতেই কোনোভাবে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হবে না।”

“কালো টাকার উৎস বন্ধে আমি চেষ্টা করছি, যে দামে জমি কেনাবেচা হয়, সে দামেই হবে জমির নিবন্ধন বা দলিল। এক্ষেত্রে করও কমানো হবে। এত তাড়াতাড়ি করা সম্ভব হবে কিনা জানি না। গুলশানে প্রতি কাঠা জমি ১৫ কোটি টাকায় বিক্রি হলেও দলিল হয় ৫ কোটি টাকায়।”

“এভাবে কেনাবেচায় দু’পক্ষই বিপদে পড়েছে। অনেকে ঘুষটুষ দিয়ে এখান থেকে পার পাচ্ছে। আমরা এ প্রবণতা বন্ধ করতে চাই,” বলে জানিয়েছেন মি. আহমেদ।

বণিক বার্তা

এতে বলা হয়েছে, বাণিজ্যে পাল্টা শুল্ক আরোপের পর এবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্র থেকে পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর পাঁচ শতাংশ কর আরোপ করার ঘোষণা দেওয়ায় বৈধ পথে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ কমার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ বাজেট কমিটিতে অনুমোদিত ‘ওয়ান বিগ বিউটিফুল বিল অ্যাক্ট’-এর ক্ষমতাবলে এ কর আরোপ করা হবে। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন— এমন সব অভিবাসীদের রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে পাঁচ শতাংশ করের আওতায় আনার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে এতে।

এমনকি গ্রিনকার্ড কিংবা এইচ-১বি ভিসাধারী অভিবাসীদেরও ছাড় দেয়া হয়নি। আইনটি কার্যকর হলে রেমিট্যান্স পাঠানোর সময় প্রেরিত অর্থের পাঁচ শতাংশ কেটে রাখা হবে।

এ আইনে ন্যূনতম কোনও ছাড়ের সীমা নির্ধারণ করা হয়নি। অর্থাৎ ছোট অঙ্কের টাকা পাঠালেও এ কর প্রযোজ্য হবে। তবে মার্কিন নাগরিকদের পাঠানো অর্থের ওপর এ কর প্রযোজ্য হবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এ মুহূর্তে বাংলাদেশের রেমিট্যান্সের প্রধান উৎস যুক্তরাষ্ট্র। চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে (জুলাই-মার্চ) যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৯৪ কোটি পাঁচ লাখ ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৪৮ হাজার ৭৪ কোটি টাকা

ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত পাঁচ শতাংশ কর কার্যকর থাকলে চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত দেশে আসা রেমিট্যান্সের ওপর অন্তত ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার কর পরিশোধ করতে হবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় দুই হাজার ৪০৪ কোটি টাকা।

কালের কণ্ঠ

এতে বলা হয়েছে, সময় যত গড়াচ্ছে নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে ততই অনিশ্চয়তা বাড়ছে। জটিল হচ্ছে রাজনৈতিক সমীকরণ। দেশের অর্থনীতিতেও অস্বস্তি পরিলক্ষিত হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু পদক্ষেপ নিয়ে বিতর্ক চলমান।

গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের দূরত্ব বাড়ছে উল্লেখ করে এতে বলা হয়, ঢাকা আবারও যেন দাবির শহরে পরিণত হয়েছে। রাজনীতিতে, সরকারে, জনপরিসরে সর্বত্র অস্থিরতা—এ ধারণা অনেকের।

কত দিন থাকবে এই সরকার, কবে নির্বাচন হবে, কোন দিকে যাচ্ছে দেশের রাজনীতি—এসব নিয়ে প্রশ্ন-আলোচনা এখন সর্বত্র।

রাজনীতি বিশ্লেষকদের পর্যবেক্ষণ—ঐক্যের বদলে রাজনীতির মাঠে অনৈক্যের সুর ক্রমে তীব্র হচ্ছে। দীর্ঘদিন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে যেসব দল শামিল থেকে নিপীড়নের শিকার হয়েছে, সেসব দলই এখন পরস্পরের ত্রুটি অন্বেষণে ব্যস্ত।

এই ত্রুটি অন্বেষণ অনেক ক্ষেত্রে শিষ্টাচারের গণ্ডি মানছে না। রাজনৈতিক সমীকরণ দ্রুত পাল্টাচ্ছে।