Home LATEST NEWS bangla সর্বশেষ সংবাদ ‘নতুন দল গঠনের তৎপরতা রাজনীতিতে কৌতূহল’

‘নতুন দল গঠনের তৎপরতা রাজনীতিতে কৌতূহল’

1
0

Source : BBC NEWS

পত্রিকা

২ ঘন্টা আগে

নেতৃত্বে থাকবেন জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের ছাত্র সংগঠন ও বিভিন্ন ফ্রন্টের নেতারা। এতে মধ্যম সারির রাজনীতিবিদ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং গণমাধ্যমের পরিচিত ব্যক্তিদের যুক্ত করার প্রচেষ্টা চলছে।

জাতীয় নাগরিক কমিটি এই প্রক্রিয়ার কেন্দ্রবিন্দু, যারা আগামীর বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করছে। দলটির গঠনতন্ত্র, কাঠামো ও সাংগঠনিক কার্যক্রম প্রায় সম্পন্ন।

জেলা-উপজেলা পর্যায়ে প্রচার ও সংযোগ চালিয়ে সমর্থন বৃদ্ধির চেষ্টা করছে উদ্যোক্তারা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনও সমন্বয়ে আছে, তবে তাদের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক জানিয়েছেন যে আন্দোলনটি অরাজনৈতিক থাকবে।

জাতীয় নাগরিক কমিটির মতে, নতুন দল চাঁদাবাজি ও ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত একটি আধুনিক রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করবে। দলটির মূলমন্ত্র হবে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমতা ও সম্প্রীতি।

অন্যদিকে, বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো এ উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও ক্ষমতার ছত্রছায়ায় দল গঠনের বিষয়ে সতর্ক করেছে।

আরও পড়তে পারেন
পত্রিকা

সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘‘বদনাম’ ঘোচাতে বিএনপি কঠোর, তবু চলছে অপকর্ম‘।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দখল, চাঁদাবাজি ও মামলা বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে, কিন্তু দল থেকে বহিষ্কার বা মামলা করেও তাদের এসব অপকর্ম বন্ধ করা যাচ্ছে না।

কিছু নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ এলেও শাস্তি দেওয়া হচ্ছে না, বিশেষ করে প্রভাবশালী নেতাদের ক্ষেত্রে। দলের তৃণমূল নেতারা অভিযোগ পাওয়ার পর শাস্তি পেলেও, উচ্চ পদস্থ নেতাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।

বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের বদনাম দূর করতে সতর্কতা জারি করলেও, কিছু নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলেও শাস্তি হয়নি। পাঁচই অগাস্টের পর, দল থেকে এক হাজার ৩১ নেতাকে বহিষ্কার ও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, বিএনপির নেতাদের মধ্যে একে অপরকে অপকর্মের অভিযোগ করার বিষয়টি দেখা যাচ্ছে, যা দলীয় কোন্দলকে আরও গভীর করেছে।

তবে কিছু ঘটনার তদন্ত হচ্ছে না, ফলে দল একদিকে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে। বিশেষ করে, স্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও প্রভাবশালী নেতারা কোনো শাস্তি পাচ্ছেন না।

বিএনপির একাধিক নেতা জানিয়েছেন, মাঠ পর্যায়ের নেতাদের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা কঠিন হচ্ছে, কারণ তারা নানা ধরনের অপকর্মে যুক্ত।

পত্রিকা

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে ৩০০ মিলিয়ন ডলার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করেছে।

এফবিআইয়ের তদন্তে হংকং ও কেম্যান আইল্যান্ড থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ পাচারের তথ্য উঠে আসে। এ বিষয়ে দুদকের পাঁচ সদস্যের একটি টিম কাজ করছে, যারা আগে ৮০ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগও অনুসন্ধান করেছে।

অভিযোগ অনুসারে, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে ৫০০ কোটি ডলার লোপাট এবং আরও আটটি প্রকল্পে ২১ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে।

গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের তথ্য অনুযায়ী, মালয়েশিয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে এই অর্থ পাচারে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে জয় এবং ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক যুক্ত ছিলেন।

অভিযোগে বলা হয়, টিউলিপ রাশিয়ার সঙ্গে অস্ত্র চুক্তি ও বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে মধ্যস্থতা করেন এবং পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ পেয়েছেন।

২০১৩ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে চুক্তি, ঢাকার বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি এবং ভুয়া কোম্পানির মাধ্যমে অর্থ পাচারের অভিযোগও রয়েছে।

পত্রিকা

কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম ‘সচিবালয়ে নজিরবিহীন আমলা শোডাউন‘। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত খসড়া সুপারিশ নিয়ে সরকারি চাকরিজীবী বিভিন্ন ক্যাডারের মধ্যে তীব্র অস্থিরতা ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।

প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তারা সচিবালয়ে নজিরবিহীন শোডাউনের আয়োজন করেন, যেখানে প্রায় এক হাজার সদস্য অংশ নেন।

এদিকে, অন্য ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তারা বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কর্মবিরতি, মানববন্ধন ও সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।

প্রস্তাবিত সংস্কারে প্রশাসন ক্যাডারের জন্য শতভাগ পদ সংরক্ষণ এবং অন্যান্য ক্যাডারের জন্য পদোন্নতিতে কোটামুক্ত মেধার ভিত্তিতে সুযোগের দাবি উঠেছে।

স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ক্যাডারকে আলাদা করার প্রস্তাবসহ প্রশাসন ক্যাডারের জন্য ৫০% পদোন্নতির কোটা নির্ধারণের সুপারিশে কর্মকর্তাদের মধ্যে মতবিরোধ বাড়ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সংস্কার কমিশনের মূল উদ্দেশ্য ছিল জনমুখী ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

তবে কমিশনের প্রস্তাব কর্মকর্তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট হয়ে পড়ায় শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে। কমিশনের সুপারিশ চূড়ান্ত করার আগে সংশ্লিষ্টদের মতামত নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

এ পরিস্থিতি প্রশাসনে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।

পত্রিকা

প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম ‘জনপ্রশাসনে এখনো অস্থিরতা‘। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সাড়ে চার মাস পরও জনপ্রশাসনে স্থবিরতা ও বিশৃঙ্খলা বিদ্যমান।

প্রশাসনের কর্মকর্তারা নিয়মিত কাজের বাইরে পদোন্নতি ও বদলি নিয়ে ব্যস্ত থাকায় নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্তে অগ্রগতি হয়নি।

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশে উপসচিব পদে ৫০% প্রশাসন ক্যাডার এবং ৫০% অন্যান্য ক্যাডার থেকে নিয়োগের প্রস্তাব ঘিরে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।

প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা বিক্ষোভে নামছেন, অন্য ক্যাডারগুলোর জোটও সমালোচনা করছে।

অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু পরিবর্তন আনলেও, পদোন্নতির ক্ষেত্রে দক্ষতার চেয়ে বঞ্চনার শিকার ও দুর্নীতিতে অভিযুক্তদের অগ্রাধিকার দেওয়ায় প্রশ্ন উঠেছে।

সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগও বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। এতে প্রশাসনের গতি কমেছে এবং গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়গুলোতে কাজ স্থবির হয়ে আছে।

কিছু কর্মকর্তাকে বদলি করে পরে চাপের মুখে আদেশ প্রত্যাহার করতে হয়েছে। প্রশাসনের মধ্যে সমন্বয়হীনতা ও অনিশ্চয়তা স্পষ্ট।

সাবেক সচিবদের মতে, কর্মকর্তাদের এখনই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা উচিত, যাতে নাগরিক সেবার মানোন্নয়ন হয়।

পত্রিকা

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ বন্ধে দুর্নীতির বড় ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।

ব্যাংককে মিয়ানমারের পরিস্থিতি নিয়ে ছয় দেশের পরামর্শ সভার পর ঢাকায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, সীমান্তের স্থল ও জলপথে দুর্নীতির কারণে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ রোধ কঠিন হয়ে পড়ছে।

গত দুই মাসে রাখাইন থেকে ৬০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা বেআইনিভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

তিনি বলেন, সীমান্তে শক্তিশালী ব্যবস্থা প্রয়োজন এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সঙ্গে নিয়ে রোহিঙ্গা ঢল ঠেকানোর উদ্যোগ নিতে হবে।

তৌহিদ হোসেন আরও উল্লেখ করেন, তরুণ রোহিঙ্গারা ভবিষ্যতে বড় ধরনের হুমকি হয়ে উঠতে পারে, যা শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, গোটা অঞ্চলের জন্য সমস্যার কারণ হবে।

মিয়ানমারের সঙ্গে আলাপের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে স্বদেশে ফেরানোর পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

এ ছাড়া, বঙ্গোপসাগরের সম্ভাবনা উন্মোচনে মিয়ানমারের শান্তি ও সম্প্রীতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি জোর দেন, রোহিঙ্গা ইস্যু সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও সক্রিয় ভূমিকা প্রয়োজন এবং বাংলাদেশ তার অবস্থান পরিষ্কারভাবে তুলে ধরেছে।

বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন
পত্রিকা

নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম, ‘Political violence rises‘ অর্থাৎ, ‘রাজনৈতিক সহিংসতা বাড়ছে’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক সহিংসতা আবারও বৃদ্ধি পাচ্ছে। নভেম্বর মাসে রাজনৈতিক সংঘর্ষে ৯ জন নিহত হয়েছে, যা অক্টোবরের চারটি হত্যার তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। অক্টোবর মাসে এই সহিংসতার হার কমে এলেও সেপ্টেম্বরে এটি ছিল ১৬ জন।

অধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের এর তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর মাসে ৩৮টি রাজনৈতিক সংঘর্ষে ৯ জন নিহত এবং ৪০৮ জন আহত হয়েছে, যেখানে অক্টোবরেও একই সংখ্যক সংঘর্ষে চারজন নিহত ও ৩৬০ জন আহত হয়।

নভেম্বরের সংঘর্ষে নিহতদের মধ্যে চারজন বিএনপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে, একজন বিএনপি ও এর যুব সংগঠন জাতীয়তাবাদী যুব দলের সংঘর্ষে এবং একজন ছাত্রদলের সংঘর্ষে প্রাণ হারান।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা দুর্নীতি, লুটপাট এবং আধিপত্য প্রতিষ্ঠার প্রতিযোগিতাকে এই সহিংসতার মূল কারণ হিসেবে দায়ী করেছেন। তারা আরও বলেন, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা সংঘর্ষের অন্যতম কারণ।

পত্রিকা

দেশ রূপান্তরের প্রধান শিরোনাম, দুই কোটির জীবিকায় টান‘। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশে আবাসন খাতে মন্দা চলছে, যা অনেক মানুষের জীবিকা ও বিনিয়োগে প্রভাব ফেলেছে।

শ্যামলী আক্তারসহ অনেক পরিবার ঢাকায় ফ্ল্যাট কেনার জন্য টাকা জমিয়েছিলেন, কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতি কারণে তারা বিনিয়োগ করতে সাহস পাচ্ছেন না।

ব্যাংক ঋণ ও রাজনৈতিক অস্থিরতা, ডেভেলপারদের দুরবস্থা, নিবন্ধন ফি ও নির্মাণ সামগ্রীর দাম বৃদ্ধির কারণে ফ্ল্যাট বিক্রি কমে গেছে।

রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাব জানিয়েছে, গত এক বছরে ফ্ল্যাট বিক্রি ৫০ শতাংশ কমেছে। এছাড়া, নির্মাণ সামগ্রীর দাম বাড়ায়, রড, সিমেন্ট, বালু, ইটের মতো উপকরণের দামও বেড়ে গেছে, যা খাতের ব্যবসায়ীদের জন্য চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করেছে।

একই সময়ে ব্যাংক ঋণের সুদের হার বৃদ্ধি এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা আরো সংকট তৈরি করেছে।

এই পরিস্থিতিতে, আবাসন খাতে বিনিয়োগে অনিশ্চয়তা ও সংকট দেখা দিয়েছে, যার ফলে কোটি কোটি মানুষের জীবিকা বিপদগ্রস্ত হয়েছে।

বর্তমান সরকারের কিছু সিদ্ধান্ত এবং কর বৃদ্ধি সহ নানা কারণে আবাসন খাতে মন্দার ধাক্কা লাগছে।

পত্রিকা

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি) জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) তথ্যভান্ডারের সংযোগ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি)-এর সাথে বিচ্ছিন্ন করেছে, কারণ তারা নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য তৃতীয় পক্ষের কাছে বিক্রি করেছে।

ইসি বিসিসির সাথে করা চুক্তি বাতিল করেছে এবং তাদের যে পাওনা ছিল তা দ্রুত সরকারি কোষাগারে জমা দিতে চিঠি পাঠিয়েছে।

এএসএম হুমায়ুন কবীর, ইসির জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক, জানান যে, ২০২২ সালের ৪ঠা অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বিসিসি প্রায় ৫ কোটি নাগরিকের তথ্য বিক্রি করেছে।

এছাড়া, তথ্যের গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগ ওঠে, যেখানে বিসিসি সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ওই তথ্য বিক্রি করছিল।

বিসিসি তাদের ‘পরিচয় প্ল্যাটফর্ম’ থেকে তথ্য বিক্রি করে আসছিল, যা ইসির অনুমতি ছাড়াই হয়েছিল। ইসি উল্লেখ করেছে, চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করার কারণে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে এবং যারা

এই প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত ছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখন থেকে, নাগরিকদের এনআইডি সংশোধন প্রক্রিয়া নিষ্পত্তির জন্য জানুয়ারি থেকে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম শুরু হবে।