Source : BBC NEWS

২ ঘন্টা আগে
এতে করে সারা দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে তরুণ-তরুণীরা অনেকেই অনলাইনে জুয়া খেলতে আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
ফুটপাতের চা দোকানি থেকে শুরু করে সেলুন দোকানদার, হকার, বাড়ির নিরাপত্তা প্রহরী, বিক্রয়কর্মী থেকে শুরু করে ভবঘুরে, বাস-ট্রাকের চালক-হেলপার, সিএনজিচালক, নির্মাণশ্রমিক, গৃহপরিচারিকা, রিকশাচালক ও দিনমজুর শ্রেণির মতো একেবারে নিম্ন আয়ের মানুষ এখন দিনের একটা সময় অনলাইনে বাজি ধরতেই ব্যস্ত থাকে।
এদের কেউ কেউ জুয়া খেলে অর্থ আয় করলেও অনেকেই আবার নিঃস্ব হয়ে গেছেন অনলাইন জুয়ার আসরে। প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, ওই শ্রেণী-পেশার মানুষেরা এক হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত বাজি ধরে এবং তারপর এক পর্যায়ে নিঃস্ব হয়ে যায়।
সরকার গত কয়েক বছরে সাড়ে তিন হাজারের বেশি জুয়ার সাইট বন্ধ করেছে। সিআইডি, ডিবি ও র্যাবের হাতে ধরা পড়েছে জুয়ার সাইট পরিচালনাকারী শতাধিক ব্যক্তি। তবে প্রতিটি সাইট বন্ধ করার পরপর এই চক্র ভিপিএন দিয়ে সাইটগুলো আবার সচল করে।
এদিকে, বিজ্ঞাপন প্রচারসহ অনলাইনে জুয়া বা বেটিংয়ের ওয়েবসাইট ও অ্যাপ্লিকেশন চিহ্নিত করা, এগুলোর কার্যক্রম কীভাবে পরিচালিত হয়, তা নির্ণয় এবং এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
তদন্ত করে ৯০ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। আদালতের এই নির্দেশের পর গতকাল সোমবার প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ফেসবুকে লিখেছেন, “কয়েক দিনের মধ্যেই নতুন সাইবার সুরক্ষা আইনটি পাশ হবে বলে আশা করি। এই আইনে সাইবার স্পেসে জুয়া কিংবা অনলাইন জুয়াকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।”

নিরীহ কাউকে যেন গ্রেপ্তার বা হয়রানি করা না হয়, পুলিশের সব স্তরে সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।
গতকাল সোমবার বিকেলে ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “মামলা হলেই গ্রেপ্তার করা যাবে না, তদন্তে যার বিরুদ্ধে দায়ভার পাওয়া যাবে, আমরা শুধু তারই গ্রেপ্তার চাইব এবং গ্রেপ্তার করব।”
গতকাল আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুলও বলেছেন, অনেক হয়রানিমূলক, বিদ্বেষমূলক মামলা হচ্ছে। অন্যের জায়গাজমি ও ব্যবসা দখল করার জন্যও মামলা হচ্ছে। এ বিষয়ে সরকার ও পুলিশ আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের প্রতিকার দেওয়ার চেষ্টা করছে।

এখানে বলা হয়েছে, গতকাল সোমবার বজ্রপাতে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, কুমিল্লার বরুড়া ও মুরাদপুর উপজেলায় চারজন এবং যশোরের শার্শায়, হবিগঞ্জের বানিয়াচং, সুনামগঞ্জের শাল্লা ও নেত্রকোণার মদন উপজেলায় একজন করে মারা গেছেন।
যাদের মৃত্যু হয়েছে, তাদের বেশিরভাগই কৃষি কাজের সাথে জড়িত। তাদের কেউ কেউ জমিতে ধান কাটছে গিয়েছিলো, কেউ কেউ আবার গরুকে ঘাস খাওয়াতে মাঠে নিয়ে গেছিলো।
এছাড়া, এই নিহতদের মাঝে কয়েকজন হলেন বয়সে তরুণ, অর্থাৎ শিক্ষার্থী।

Aid allocation to be trimmed in next budget বা পরবর্তী বাজেটে বৈদেশিক সহায়তা বরাদ্দ কমানো হচ্ছে— দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি।
এখানে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বৈদেশিক সহায়তার ব্যবহার লক্ষ্যমাত্রা এক লাখ কোটি টাকা হলেও তা ১৫ শতাংশ কমিয়ে আগামী বাজেটে ৮৫ হাজার কোটি টাকায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বাংলাদেশের প্রকল্প বাস্তবায়নের ধীরগতির কারণে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ অকার্যকরভাবে পড়ে থাকায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত ১৫ই এপ্রিল ফিসক্যাল কো-অর্ডিনেশন কাউন্সিলের এক বৈঠকে আগামী অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি)-তে মোট খসড়া ব্যয় নির্ধারণ করা হয় দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা, যার মধ্যে ৮৫ হাজার কোটি টাকা আসবে বৈদেশিক উৎস থেকে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রকল্প বাস্তবায়নে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সক্ষমতা বিবেচনা করেই এটি কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বারবার বাজেট বরাদ্দ বাড়ালেও বাস্তবায়নে গতি না আসায়, এবারের বাজেটে বাস্তবতার সঙ্গে মিল রেখে পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

এই আইনে সরকারি চাকরিজীবীদের ২০ দিনের মধ্যে চাকরিচ্যুতিসহ তিন ধরনের শাস্তি দেওয়া যাবে। শাস্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা আদালতের কাছেও প্রতিকার চাইতে পারবেন না।
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল হওয়ায় জিয়াউর রহমান সরকারের আমলে জারি করা এই অধ্যাদেশ রহিত হয়ে যায়। তবে ২০১৮ সালে সরকারি চাকরি আইন জারি হওয়ার আগ পর্যন্ত ‘কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকরকরণ আইন, ২০১৩’ দ্বারা এ অধ্যাদেশটি বহাল রাখা হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এখন অধ্যাদেশটি পর্যালোচনা করছে। এটি পুরোপুরি রাখা হবে, নাকি এর কিছু বিধান সরকারি চাকরি আইনের সঙ্গে যুক্ত করা হবে– তা নিয়ে এখন কাজ চলছে।
এই বিশেষ বিধানকে সংশ্লিষ্ট অন্য সব আইনের ওপর প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারীর চাকরির শর্তাবলি সম্পর্কিত অন্যান্য আইন, বিধিমালা বা প্রবিধিমালায় যা-ই থাকুক না কেন, এই অধ্যাদেশ কার্যকর হবে।

এখানে বলা হয়েছে, রমজান মাসে বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও এখন আর তা নেই। ঈদের পর থেকে ভোগ্যপণ্যের বাজারে আবার অস্থিরতা শুরু হয়েছে।
গত দুই মাসের ব্যবধানে চিকন চাল (মিনিকেট), মোটা চাল, সয়াবিন তেল, পেঁয়াজ, ফার্মের মুরগির ডিম—এই পাঁচটি পণ্যের দাম সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে।
আয়ের সঙ্গে সংগতি না থাকায় খাদ্যপণ্যের চড়া দামে চাপে পড়েছেন ভোক্তারা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের সক্রিয়তা ধারাবাহিক নয়। তদারকি না থাকায় ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে পণ্যের দাম বাড়িয়ে বাজারে অস্থিরতা তৈরি করছেন। এখনই লাগাম টেনে ধরতে না পারলে বাজারে অস্থিরতা বাড়বে।

এখানে বলা হয়েছে, গ্যাস সরবরাহ বাবদ বিপুল পরিমাণ বিল বকেয়া-সংক্রান্ত জটিলতাকে কেন্দ্র করে সাভারে অবস্থিত ঢাকা ইপিজেডে (ডিইপিজেড) গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে।
বিতরণ কোম্পানি তিতাসের কাছ থেকে গ্যাস নিয়ে সেখানকার কারখানাগুলোয় বিদ্যুৎ সরবরাহ করে ইউনাইটেড গ্রুপের বিদ্যুৎ কেন্দ্র। গতকাল দুপুরের পর ঢাকা ইপিজেডে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় সেখানকার রপ্তানিমুখী বেশির ভাগ শিল্প-কারখানার উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।
ঢাকা ইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক (ইডি) শরিফুল ইসলাম বলেন, “তিতাস গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় ইপিজেডে ইউনাইটেড পাওয়ারের বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যায়। ফলে গতকাল দুপুরের পর থেকে অনেক কারখানা কোনও উৎপাদনে যেতে পারেনি। রাতে অনেক কারখানায় নাইট শিফট ছিল। বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় এসব কারখানা তাদের কর্মীদের ছুটি দিয়েছে।”

এখানে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ত্রাণ পৌঁছাতে বাংলাদেশ নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছে। মিয়ানমারের রাজ্যটিতে আরাকান আর্মির উত্থানে সীমান্তে জটিল পরিস্থিতির মধ্যে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে সর্বত্র চলছে নানা বিতর্ক।
জাতিসংঘের অনুরোধে এ ধরনের করিডর দেওয়ার বিষয়ে সম্মত হলেও বাংলাদেশের জন্যে ঝুঁকির আশঙ্কাও আছে।পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, মানবিক করিডর দিতে নীতিগত সম্মত হলেও কিছু শর্ত রয়েছে।
তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু না বললেও আশঙ্কা করা হচ্ছে— এমন করিডরের মাধ্যমে মূলত মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি লাভবান হবে। ফলে মিয়ানমারের সরকার এর প্রতিবাদ জানাতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র স্বস্তিবোধ করলেও চীনের প্রতিক্রিয়া কী হবে, তা স্পষ্ট নয়।

মাঠে বিএনপির তরুণেরা— দৈনিক আজকের পত্রিকা’র এই প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে, রাষ্ট্র সংস্কারে সংবিধান সংস্কার কমিশনের করা বেশ কিছু মৌলিক প্রস্তাবের সঙ্গে একমত নয় বিএনপি।
অন্তর্বর্তী সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে আগামী বছরের জুন মাসের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন করার কথা বললেও বিএনপি অনড় আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই ভোটের দাবিতে।
কাঙ্ক্ষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার দাবি আদায়ে সরকারকে চাপে রাখার কৌশল নিয়েছে দলটি। এ জন্য মাঠে নামানো হচ্ছে নেতা-কর্মীদের।
এর অংশ হিসেবে সারা দেশে বিভাগীয় পর্যায়ে সেমিনার ও সমাবেশের কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপির তিন অঙ্গসংগঠন—যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল।
শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুত হওয়া ও চলমান নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় আগামী নির্বাচনে তরুণ প্রজন্ম ও নতুন ভোটারদের সক্রিয় ভূমিকা থাকার সম্ভাবনা দেখছে বিএনপি।
এ কারণে নাগরিকদের মধ্যে তরুণসমাজের কাছে আগে যাওয়ার কর্মসূচি নিয়েছে দলটি।

কঠিন চাপে পিএসসি— মানবজমিন পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম। এতে বলা হয়েছে, বিসিএসসহ নিয়োগ পরীক্ষার ব্যাপক জট কমাতে কৌশল ঠিক করে কাজ শুরু করলেও পরিকল্পনামতো এগোতে পারছে না সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।
বিশেষ করে, সরকার ও নতুন একটি রাজনৈতিক দলের দায়িত্বশীলদের অযাচিত হস্তক্ষেপ, প্রচ্ছন্ন হুমকি ও চাপ প্রয়োগের কারণে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হিমশিম খাচ্ছে পিএসসি।
সর্বশেষ ৪৬তম বিসিএস’র লিখিত পরীক্ষা স্থগিতের প্রক্রিয়া নিয়ে এই সন্দেহ প্রকট হয়েছে।
গোটা কয়েক শিক্ষার্থীর দাবির মুখে রোববার রাতে সরকারের একজন উপদেষ্টা প্রথম পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা দেন। পরদিন এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ওই পরীক্ষা স্থগিতের তথ্য জানায় পিএসসি।
একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব সিদ্ধান্ত আসার আগে সরকারের একজন উপদেষ্টা কীভাবে বিসিএস পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা দিতে পারেন, এ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
পিএসসি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাপে পড়ে পিএসসি সিদ্ধান্ত জানাতে বাধ্য হয়েছে।

‘Refrigerators, ACs to get costlier this summer as NBR plans VAT hike’– দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রধান শিরোনাম এটি। এতে বলা হচ্ছে এবারের গ্রীষ্মে রেফ্রিজারেটর এবং এয়ার-কন্ডিশনারের মতো পণ্যের দাম বাড়তে পারে। কারণ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআর এসব পণ্যের মূল্য সংযোজন কর বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে।
ছয় মাস আগেই এনবিআর এসব পণ্য প্রস্তুতকারকদের ওপর কর্পোরেট কর দ্বিগুণ করেছিল। এখন আবার সরকার এই পণ্যগুলোর ওপর মূল্য সংযোজন কর বাড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে গ্রীষ্মের তীব্রতা ও অর্থনীতির অস্থিরতার মধ্যে থাকা ভোক্তাদের ওপর চাপ আরও বাড়বে।
বর্তমানে, রেফ্রিজারেটর এবং এয়ার কন্ডিশনার উৎপাদন পর্যায়ে সাত দশমিক পাঁচ শতাংশ হ্রাসকৃত ভ্যাট হারে কর আরোপ করা হয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড যা এখন মান ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা করছে।
একইভাবে, মোবাইল ফোন উৎপাদনের ওপর ভ্যাট, যা বর্তমানে স্থানীয় মূল্য সংযোজনের ওপর নির্ভর করে পাঁচ শতাংশ এবং সাত দশমিক পাঁচ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে, তা যথাক্রমে সাত দশমিক পাঁচ এবং ১০ শতাংশে উন্নীত করা হবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।
ব্যাটারি উৎপাদনের ওপর ভ্যাট সাড়ে সাত শতাংশ থেকে দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
শিল্প বিনিয়োগকারীরা বলছেন, যদি মুদ্রার অবমূল্যায়ন এবং উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির মতো চলমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে এনবিআরের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়, তাহলে বিক্রি কমে যেতে পারে এবং নির্মাতারা শেষ পর্যন্ত করের বোঝা গ্রাহকদের ওপরই চাপাবে।